মা না থাকার কষ্ট | মাকে নিয়ে কিছু কথা

মা না থাকার কষ্ট যে কেমন এটা শুধু সে বোঝে যার মা নাই। তার মা পৃথিবী থেকে চলে গেছে এটা সে বিশ্বাস করতে চায় না । মা না থাকার কষ্ট অনেক । তার মনে মা নিয়ে অনেক কথা আসে যা সে সবাই বলতে চায়। তা কষ্ট শুধু সেই বোঝে। তাই আমরা মাকে নিয়ে আজকে কিছু কথা বলব। চলুন মা না থাকার কষ্ট কেমন।(মা না থাকার কষ্ট)

মা না থাকার কষ্ট 

মা না থাকার কষ্ট যে কেমন এটা শুধু সে বোঝে যার মা নাই।  তার মনে মা নিয়ে অনেক কথা আসে যা সে সবাই বলতে চায়। চলুন মা না থাকার কষ্ট কেমন।মা মা না থাকার কষ্
মা না থাকার কষ্ট যে কেমন এটা শুধু সে বোঝে যার মা নাই।  তার মনে মা নিয়ে অনেক কথা আসে যা সে সবাই বলতে চায়। চলুন মা না থাকার কষ্ট কেমন।মা মা না থাকার কষ্


কেমন আছো তুমি মা? কতদিন,তোমাকে দেখিনা মা, কত দিন তোমার কন্ঠ শুনিনা মা, কত দিন কোনও স্পর্শ নেই তোমার মা!!! (মা না থাকার কষ্ট)

ভেবেছিলাম যেন তুমি থাকবেই,যতদিন আমি থাকি ততদিন - কথা এরকমই কথা ছিল। কেন তুমি আমাদের একা ফেলে চলে গেলে মা?(মা না থাকার কষ্ট)

মা , আমার স্বরণ হয় যে তুমি আগের মত গ্রামের বাড়িতেই বসবাস করছো । আমি গেলেই আবার তোমাকে পাব ।(মা না থাকার কষ্ট)

আর যখন গ্রামে যাই তখন সব খালা  চাচীদের মুখের ভীড়ে মধ্যে তোমার চাঁদ মতো মুখটা না দখে আমার কলিজা  ঠান্ডা হয়না।(মা না থাকার কষ্ট)

প্রচুর বুকে ব্যাথা নিয়ে বিলের মাঝখনে কবরস্থান এ ছুটে যাই । যেখানে আমাকে ছোট বেলায় যেতে দিতে না সেই নিঝুম নিরালায় তুমি কিভাবে এখন একা একা শুয়ে থাক মা । মা না থাকার কষ্ট অনেক ।এমন জায়গায় আছ তুমি যেখানে  চিঠি পাঠানো যায় না , পিয়ন যায় না , টেলিফোন দেওয়া যায় না , টেলিগ্রাম পাঠানো যায় না। মা বল  কিভাবে স্বরণর কথা গুলো পৌছাব তোমাকে ? (মা না থাকার কষ্ট)

তুমি বড্ড/বড় অভিমানী । তোমাকে কবরে শুয়ানোর পর তাই আমি যে তোমার কবরের পাশে তোমাকে না পাওয়া ব্যাথায় হৃদয় ফাটা আত্নচিতকারে আমার চোখের জলে দু গাল ভাসিয়ে ফেলি তাও তুমি সারা দাও কেন মা ।আর আমারও কান্না ফুরায় না তোমার জন্য ।মা না থাকার কষ্ট অনেক । বল মা , তুমি ছাড়া সান্তনা কে দিবে আমায়  । চাচিরা খালারা  অনেক আদর করে ।কিন্তু ভাতের ক্ষুদা কি চিড়া মুড়ি দিইয়ে ফুরানো যায় মা।তুমিইত বলতে! তুমি কি তা বুঝনা এখন।

মাগো! তোমার হাতের রান্না খাব বলে আর কত দিন  থাকব?(মা না থাকার কষ্ট)


মাগো! তোমার ফেরার অপেক্ষায় আর কত নির্ঘুম রাত কাটাব?

মাগো ! তুমিনা বলেছিলে আমাকে একা ছেড়ে কোথাও যাবেনা;(মা না থাকার কষ্ট)

কিন্তু আজ! কেন তুমি কথা রাখনি "মা"?

মাগো! আমাকে কেউ আঘাত করলে তুমিনা অশ্রুবাণে প্লাবিত হয়ে যেতে?

মাগো রাত করে বাড়ী ফিরে যখন চুপি চুপি তোমায়

ডাকতাম, তুমি কি খুব বিরক্ত হতে মা?

মাগো! তুমি না ,আমার অসুখ হলে রাত জেগে আল্লাহর কাছে আরোগ্যপ্রাপ্তির জন্য দোয়া করতে?

মাগো! পরপারে তুমি কেমন আছো..আশা করি ভালো আছ..?(মা না থাকার কষ্ট)

মাগো! আল্লাহর কাছে তোমার  নাজাতের জন্য দোয়া করি,তোমার জন্য চির প্রশান্তির জায়গা জান্নাত কামণা করি,কবরের কঠিন আযাব ও জাহান্নাম হতে পানাহ চাই,আল্লাহর রহমতের অবারিত ধারা বর্ষিত হোক তোমার বিদেহী আত্মার উপর।

"রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানির ছাগিরা"


মাগো,তুমিতো মরে গিয়ে বেচেঁ গেছো। আমি বেচেঁও মরে আছি মাগো!!! আমি দিনে দিনে একা হয়ে যাচ্ছি মাগো।(মা না থাকার কষ্ট)

সুসময়ের ভালোবাসাকে ছেড়ে অসময়ে চলে গেলে ।প্রিয় আম্মা আমার! আজ আপনি আমার ধরা-ছোয়ার বাইরে।মা না থাকার কষ্ট অনেক । কিন্তু আপনার সেই ছবি আমার স্মৃতিপটে অম্লান। আপনার স্মৃতি আজো আমার স্মৃতিতে অম্লান।(মা না থাকার কষ্ট)

মা,তোমার প্রস্থান আমাকে প্রতিনিয়ত  কাঁদায়।তোমার চলে যাওয়ার সেই কঠিন মহুর্তগলো

এখনও আমাকে রাত দিন  তাড়া করে বেড়ায়।(মা না থাকার কষ্ট)

তোমার অভাব যে,ভুলতে পারি না,আর তাইত ছুটে যাই তোমার কবরের পাশে তোমার স্পর্শ নিতে।

মহান সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে বিনীত প্রার্থনা করতে পারাও আমাদের জীবনের একটা প্রাপ্তি! যিনি এই বিশ্বজগতের মালিক, তিনি যেন আমাদের করুণাধারায় সিক্ত করে আপনাকে এবং  আমাদের মুক্তি পাওয়া বান্দাদের দলে অন্তর্ভুক্ত করে নেন। আমিন।

'মা' তুমি এমন একটা জিনিস কবরের মাটিও তোমার মমতা লুকিয়ে রাখতে পারবেনা। যার মা নাই সে কবরে গিয়ে দেখেন, সে মাটিও কিন্তু ভেজা।মা না থাকার কষ্ট অনেক । মা যেন চিৎকার করে বলছে - বাবা আমার তুই এত শুকায়ছিস কেন?  

'

'মা' কে ভালবাসুন প্রতিটা নারীকে তার মতো সম্মান করুন। যে নারীর পেটে স্বর্গ` পায়ে স্বর্গ` সে নারীকে মসজিদের মত করে পবিত্র রাখুন।

 এই পৃথিবীতে সন্তানের সবচেয়ে কল্যাণকামী এবং সবচেয়ে  আপন  মা এবং বাবা । সারা পৃথিবীর সবাই যদি অকল্যাণ কামনা করে তখনও মায়ের কাছে তার সন্তানই সঠিক এবং "আমার সন্তানই সবার সেরা"। 

বুঝতে পারে #মায়ের_আদেশ_উপদেশ_শাসন আর


মা হারানোর বেদনা জীবদ্দশায় এই পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন একটা অধ্যায়। এই বেদনা ঠিক ভাষায়অনুবাদ করা যায় না। শব্দে আটকানো যায় না। মুখে বলাওযায় না, কেমন ব্যথাতুর সেই কষ্ট। মাকে খুব স্বরণ পড়ে। যাদের মা নেই, তাদের পৃথিবী সত্যিসত্যি অন্যরকম। যাদের মা আছে সেই কষ্ট তারা বুঝতেঠিক পারবে না। বোঝানো সম্ভবও নয়।মা না থাকার কষ্ট অনেক । জীবনের সকলদুঃখ-আনন্দ একসাথে যাকে বলা যেতো, সে ছিল আমার

মা। মায়ের চেয়ে বড় বন্ধু এই পৃথিবীতে নাই। যারা মাহারিয়েছে তাদের চেয়ে অভাগা আর কে হতে পারে!২০১৫ সালের ৮ ই জুন আমি মাকে হারাই। মাকেহারানোর সেই বেদনা আজো সমান ভাবে বুকের গহীনে বাজে। নিরন্তর সেই বোবা কষ্ট আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। আল্লাহ্‌ মাকে ভালো রাখুক!

‘#মায়ের_মুখটা_ভুলতে_পারি_না’

জীবন চলার পথে কত ঘটনা, কত স্মৃতি! সব স্মৃতিই আনন্দের হয় না।মা না থাকার কষ্ট অনেক । এমন অনেক স্মৃতি থাকে, যেটা আমরা ভুলে যেতে চাই। কিন্তু সম্ভব না!

আমার জীবনে একটাই শুধু কষ্টের স্মৃতি আছে।এই

স্মৃতিটা সব সময় মন ব্যাকুল করে, আমাকে কাঁদায়।  আমার মা শয্যাশায়ী। আস্তে আস্তে তাঁর অন্তিম সময়

ঘনিয়ে আসছে। শেষের দিকে মায়ের কাছে যেতে ভয় পেতাম। তাঁর যন্ত্রণা সহ্য করতে পারতাম না। যেদিন মা মারা যান, সেদিন ও আমি  নিজের হাতে খাইয়ে দিলাম! অনেক কথা হয়েছে,,, অনেক কথাই আমার বলার ছিলো ভেবেছিলাম, মা যখন সুস্থ হবেন তখন বলবো।মা না থাকার কষ্ট অনেক । কিন্তু তা আর হলো না। মা সেদিনই চিরতরে চোখ

বুজলেন আমার চোখের সাস্বরণই! দিন যত বাড়তে থাকল, মায়ের সেই কষ্টমাখা মুখটি তত বেশি স্বরণ পড়তে থাকল। আমি হঠাৎ হঠাৎ কেঁদে উঠি। স্বরণ হয়

অপরাধী সন্তান হয়ে গেলাম যে মা এতকিছু দিয়ে গেলো আমরা তা সারথপরের মতো ভোগ করছি!  এখন ভাবি,

আরেকবার যদি সুযোগ পেতাম! সাড়া জীবন মায়ের কাছাকাছি থাকতাম! মায়ের সমবয়সী কাউকে দেখলেই আমার মায়ের কথা মনে পড়ে। মায়ের চেহারা  চোখে চোখে ভাসে। আর তখনই আমার হৃদয় ভেঙে কান্না চলে আসে। জানি,


 মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত সেদিনের ব্যথা

ভুলতে পারব না। আমার মায়ের সেই বিদায়ি দৃশ্যটা

আমি ভুলে থাকতে চাই কখনো। কিন্তু পারি না। চোখ

বুজলেই চোখে ভাসে মায়ের করুণ সেই মৃত মুখটা। এই

যন্ত্রণা নিয়ে বাকি জীবন কাটাতে চাই না মাগো।মা না থাকার কষ্ট অনেক ।

আল্লাহ আমার মাকে বেহেশত নসিব করুন।

'মা' সে তো অনন্ত বিশ্বস্ততার এক বিশাল জায়গা,,,,,(মা না থাকার কষ্ট)

মা ছাড়া এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার কোনো মানে মাঝে মাঝে আমি খুঁজে পাই না।আমি জানি না মাকে ছাড়া কিভাবে বেঁচে

আছি । আমাদের ছয় ভাইবোনের আনন্দঘন আলোকিত জীবন অন্ধকারে ছেয়ে গেছে। এ শোক সারা জীবন কিভাবে বয়ে বেড়াব তাও জানি না  মাগো!!

আমাদের গ্রামের বাড়িটা আমার মা  আলোকিত করে রাখতেন। মায়ের হাতে সুন্দর করে সাজানো এই বাড়িটা এখন নিশ্চুব। এখানে  মাকে নিয়ে আমরা বড় সুখে ছিলাম । সেই জন্ম থেকে। আজ প্রায় ১৫ 'মাস হতে চলল নেই আম্মা । প্রতিটি জিনিসে তার ছোঁয়া; তার স্মৃতি। তার কণ্ঠ বাজে প্রতিটি ঘরের কোণে কোণে। শুনতে পাই এই বুঝি ডাকছেন নাম ধরে! সারা সংসার আজ তার অনুপস্থিতিতে খাঁ খাঁ করছে। হারিয়ে গেছে সেই সুখ; সেই বাঁধভাঙা আনন্দ। বড় নিঃস্ব- একা লাগে মাকে ছাড়া।তিনিই আমাদের শিখিয়েছেন এই পৃথিবীতে কিভাবে চলতে হয় । তিনি আমাদের শিক্ষাগুরু। প্রথম পাঠ গ্রহণ, হাঁটা- সবই আমাদের হয়েছে আম্মার হাত ধরে। (মা না থাকার কষ্ট)সততা এবং সংযম, সে তো তার-ই দান। আজ যতটাই হয়েছি

তাও তারই অবদান। তিনি শুধু আমাদের অভিভাবকই নন, আমাদের পরম বন্ধু ছিলেন। সারাটা জীবন মা আমাদের অনেক দিয়েছেন। মা না থাকার কষ্ট অনেক ।কিন্তু আমরা কি পেরেছি তার সামান্য শোধ করতে? পারিনি। ভালোবাসা ছাড়া আর তো মাকে দেয়া হয়নি কিছুই। একজন মা যা দেন সন্তানরা স্বরণ হয় তার সামান্যও ফিরিয়ে দিতে পারে

না।,,,,আমরা কি কখনো ভেবেছিলাম হঠাৎ -মা এর অকাল মৃত্যুতে নিমেশেই থেমে যাবে আমাদের অতি আদরের জীবন? মাকে ছাড়া দূরে কোথাও গেলে অস্থির লাগতো,,, আর আজ?

মাকে নিয়ে  কিছু  উক্তি:



কোনো পড়াশোনা বা ডিগ্রি না থাকলেও প্রতিটা মা,সন্তানের জন্য এক একজন MBBSডাক্তারের চেয়ে কম না
রাগ অভিমান টা মায়ের কাছেই চলে,মা ছাড়া রাগ অভিমানের কদর কেউ করে না।
পৃথীবিতে একমাত্র যাদের কে চোখclass="avbox">বন্ধ করেও বিশ্বাস করা যায় তারা হলোমা-বাবা
সব মেয়েরাই যদি লোভী হতো তাহলে আমাদের জীবনে সফলতার পিছনে,মায়ের স্যাক্রিফাইস থাকতো না…
You may like:

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url