গ্রন্থাগার রচনা ৫ম ৬ষ্ট ৭ম ৮ম ৯ম ও ১০ম শ্রেণির জন্য
গ্রন্থাগার অনুচ্ছেদ রচনা হলো একটা গুরুত্বপূর্ণ রচনা । এটি একটি খুব সংক্ষিপ্ত এবং সহজ অনুচ্ছেদ রচনা। আমি মনে করি আপনি এটা আপনার জন্য পছন্দ করবেন। এই অনুচ্ছেদ রচনা মাত্র কিছু শব্দের। সমস্ত শ্রেণীর ছাত্র ও ছাত্রীরা এটি পড়তে এবং মনে রাখতে পারবে।( গ্রন্থাগার অনুচ্ছেদ রচনা)
গ্রন্থাগার রচনা
গ্রন্থাগার বা লাইব্রেরি সমাজ উন্নয়নের বাহন। একটি জাতির মেধা, মনন, উতহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারণ ও লালনকারী হিসেবে গ্রন্থাগার গরতপর্ণ ভূমিকা পালন করে। সর্বসাধারণের মধ্যে জ্ঞানের আলাে ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রন্থাগারের সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রয়েছে। তাই গ্রন্থাগারকে বলা হয় জনগণের বিশ্ববিদ্যালয়। মানুষের বই পড়ার আগ্রহ থেকেই গ্রন্থাগারের উৎপত্তি | (গ্রন্থাগারের রচনা) ইতিহাস বেশ পুরােনাে। প্রথম দিকে মানুষ নিজের ঘরের কোণে, মন্দির, মসজিদ, উপাসনালয়ে এবং রাজকীয় ভবনে গ্রন্থ সংরক্ষণ করতে শুরু করে। রােমে প্রথম গ্রন্থাগার স্থাপিত। হয়। সর্বসাধারণের মধ্যে জ্ঞানবিস্তারের জন্যে খ্রিষ্টীয় প্রথম শতাব্দীতে গ্রন্থাগার স্থাপিত হয়। রােম ছাড়াও প্রাচীনকালে ব্যাবিলন, মিশর, চীন, ভারত ও তিব্বতে গ্রন্থাগার স্থাপিত হয়েছিল। সভ্যতার ইতিহাসে সেপনে গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠার জন্য দেশটি বিশ্বের জ্ঞানী-গুণীদের তীর্থভূমিতে পরিণত হয়েছিল। দেহের পুষ্টি জোগায় খাদ্য, আর বই জোগায় মনের খাদ্য তাই বই’ সভ্য মানুষের নিত্যসঙ্গী। জ্ঞানের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে গ্রন্থ লেখক লেখেন, প্রকাশক ছাপেন, বিক্রেতা বই বিক্রি করেন আর গ্রন্থাগারিকরা। সংগ্রহ করে যথাযথ বিন্যাস করেন এবং পাঠকসমাজ ঐসব উপাদান থেকে মনের খােরাক এবং জ্ঞানলাভে সমর্থ হন। কম লেখাপড়া জানা ও গরিব মানুষের মধ্যে শিক্ষাবিস্তারের ক্ষেত্রে গ্রন্থাগার যেমন গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা। পালন করে, তেমনি জ্ঞানী ও পণ্ডিত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও গারের ভূমিকা অভাবনীয়। গ্রন্থাগারে থাকে বিচিত্র বিষয়ের পাঠকের জন্যে গ্রন্থাগার জ্ঞানার্জনের যে সুযােগ করে দেয়, সেস। অন্য কোথাও নেই।( গ্রন্থাগার অনুচ্ছেদ রচনা)
অনুচ্ছেদ রচনা: